স্টাফ রিপোর্টারঃ ২৩ সেপ্টেম্বর বুধবার দুপুরে ঢাকার দোহারের নারিশা ও সুতারপাড়া ইউনিয়নের মালিকান্দা মধুরচর এলাকায় গান্ধীজি আশ্রম পরিদর্শন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান কামাল, ভারতীয় হাই কমিশনার শ্রীমতী রীভা গাঙ্গুলি দাশ। পরিদর্শন কালে শ্রীমতী রীভা গাঙ্গুলি দাশ বলেন, মহাত্মা গান্ধীজি ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন অসম্প্রদায়িক চেতনার মানুষ। সেই চেতনা ধারণ করে সম্প্রীতির বন্ধনে এগিয়ে যাবে ভারত-বাংলাদেশ। দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে এই দুই মহামানবের অসামান্য অবদানের কথাও শিকার করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ১৯৪২ সালে ভারতের জাতির পিতা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী তার চাচাতো ভাই প্রফুল্ল চন্দ্রের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন। বতর্মানে সেই বাড়িটিও দোহার উপজেলার নারিশা ইউনিয়নের মালিকান্দা গ্রামে পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। সেখানে একটি গান্ধী ও বঙ্গবন্ধু ইনষ্টিটিউট গড়ে তোলার অনুরোধ করেন ঢাকা-১ আসনের এমপি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
ঢাকা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মাহবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন- পুলিশের মহা-পরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন, উপ-মহাপরিদর্শক হাবিবুর রহমান, ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন সরদার, বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, দোহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন, ঢাকা জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রজ্জব আলী মোল্লা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম বাবুল, সাধারণ সম্পাদক আলী আহসান খোকন শিকদার, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ আনার কলি পুতুল।